- ২. বিভিন্ন ধরণের প্রজেক্ট/কাষ্টমার খুঁজে পাবার সুবিধা।
- ৪. ব্যাংক লোন, চলতি মুলধন, মার্কেটিং মুলধন প্রাপ্তিতে দিক নির্দেশনা এবং সহায়তা প্রাপ্তির সুযোগ।
- ৬. পণ্যের মানোন্নয়ন করে ব্যবসার উত্তরোত্তর উন্নতি করার সুযোগ।
- ৮. দেশ ও সমস্ত পৃথিবীজুড়ে নেটওয়ার্কিং এর সুযোগ।
- ১০. পণ্যসমূহ দেশ ও বিদেশে মার্কেটিং এবং বিদেশে রপ্তানীর সুযোগ।
- ১২. সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন প্রনোদনা, সহায়তা, প্যাকেজ ও কর্মসূচীর আওতায় সদস্যদের অন্তভর্‚ক্ত হওয়ার সুযোগ।
- ১৪.স্মার্ট কার্ড/আইডি কার্ড/মেম্বারশীপ কার্ডের মাধ্যমে, দেশ ও বিদেশে ডিসকাউন্ট ও বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা।
- ১৬. পণ্যসমূহ বাজারজাতকরণের জন্য দেশ ও বিদেশে বিভিন্ন মেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ।
- ১৮. সেমিনার, মতামত-সভা, ওয়ার্কশপ এবং রাষ্ট্রের ও বিশ্বের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার সুযোগ।
এই লক্ষ্যে আমরা উদ্যোক্তা সংস্থা দেশের ৮৭,৩১৬টি গ্রামে অন্ততঃ ১ জন করে উদ্যোক্তা তৈরি করে, ভেজাল মুক্ত খাবার উদ্যোক্তাদের দ্বারা উৎপন্ন করে, উহা উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে আমাদের মিশন। কেননা আজ থেকে কুড়ি বছর পর ভেজাল খাবারের কারণে প্রতিটি পরিবারে একজন করে মারণাত্মক ব্যাধির রোগী পাওয়া যাবে যার চিকিৎসা হচ্ছে একমাত্র মৃত্যু । আসুন ভেজাল মুক্ত খাবার তৈরি করি, নিজে ভালো থাকি, অন্যকে ভালো রাখি। আমরা সফল ও নতুন উদ্যোক্তাদের পারস্পরিক সহযোগিতাকে বলিষ্ঠ এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে গড়ে তুলেছি উদ্যোক্তা সংস্থা। উদ্যোক্তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে, সম্মিলিত শক্তি দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করাই এই সংস্থার মূল উদ্দেশ্য । নতুন উদ্যোক্তা তৈরী, ঋণ সহায়তা, উদ্যোক্তাদের তহবিল, ফরেইন ইনভেস্টমেন্ট, প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন ধরণের সহায়তা ও পরামর্শ দিয়ে থাকে “অন্ট্রাপ্রেনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ/ উদ্যোক্তা সংস্থা ”
কেন উদ্যোক্তা সংস্থার সদস্য হবেন?
- ১. লাভজনক, মানসম্মত ও যুগোপযোগী ব্যবসায়ীক পরিকল্পনার মাধ্যমে নতুন ও সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ।
- ৩. সমন্বিত প্রকল্পে ক্ষুদ্র বিনিয়োগের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ।
- ৫. বিভিন্ন ধরণের ফ্রি প্রশিক্ষণ।
- ৭. ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য সার্বিক সহায়তা ও সহযোগিতা।
- ৯. ভেজালমুক্ত, কেমিক্যালমুক্ত ও মানসম্মত খাদ্যপণ্য উৎপাদনের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা।
- ১১. অভিজ্ঞ ও দক্ষ উদ্যোক্তাদের দ্বারা তাদের অর্জিত অভিজ্ঞতার মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তাগণ যাতে সমস্যার সম্মুখীন না হয় তার আগাম সতর্কবার্তা এবং সমস্যায় অবতীর্ণ হলে তার সমাধানের সুযোগ।
- ১৩. এলাকা অনুযায়ী লাভজনক ব্যবসা সনাক্তকরণ এবং উক্ত লাভজনক ব্যবসা এলাকা ভিত্তিক পরিচালনা করার সুযোগ।
- ১৫. বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সি.ই.ও, পলিসি মেকার, ব্যাংকার এবং বিশিষ্ট ব্যাবসায়ীদের সাথে যোগাযোগ ও মতামত প্রদানের সুযোগ।